জেলা :  নাটোর  

উপজিলা:  লালপুর

জাতীয়তাবাদী দল –বিএনপি  

আহ্বায়ক কমিটি

কমিটি অনুমোদন: ৬ জানুয়ারী ২০২২ 

মেয়াদ শেষ: ৬ মার্চ ২০২৪ 

অনুমোদনকারীঃ আলহাজ আমিনুল হক (আহ্বায়ক) ও রহিম নেওয়াজ (সদস্য সচিব) নাটোর জেলা বিএনপি  

ক্রমিক নং নাম পদবী মোবাইল ই-মেইল ছবি
ডঃ মোঃ ইয়াসির আরশাদ (রাজন)
আহ্বায়ক
০১৭১২৫৩৮৮৯০
আরিফুল ইসলাম
যুগ্ম আহ্বায়ক
০১৯১২২৫৩৫৫২
গোলাম মস্তফা নান্নু
যুগ্ম আহ্বায়ক
০১৮১৫৫৩৪৫৫১
সিদ্দিক আলী মিশ্তু
যুগ্ম আহ্বায়ক
০১৭১৫৫৪৩৪৫৬
আবুল কালাম
যুগ্ম আহ্বায়ক
০১৮১৭৭৮৬৭৫৯
বুলবুল আহমেদ
যুগ্ম আহ্বায়ক
০১৭১৬৭৫৪৯৮৭
——-
আশরাফুল আলম লুলু
যুগ্ম আহ্বায়ক
০১৮১৭৮৪০৮২৩
হামিদুর রহমান বাবু
যুগ্ম আহ্বায়ক
শামসুন্নাহার পারুল
যুগ্ম আহ্বায়ক
১০
হারুন রশিদ পাপ্পু
সদস্য সচিব
১১
অধ্যক্ষ কাম্রুন নাহার শিরিন
সদস্য
১২
মওলানা হাজী নাসির উদ্দিন
সদস্য
১৩
মোঃ মকসেদ আলী কবিরাজ
সদস্য
১৪
মোঃ আলা উদ্দিন
সদস্য
১৫
আতিকুল্লাহ বিশ্বাস গেদা
সদস্য
১৬
মোঃ ইসমাইল হোসেন
সদস্য
১৭
এডঃ মোঃ মখলেসুর রহমান
সদস্য
১৮
মোঃ আঃ খালেক
সদস্য
১৯
মোঃ তাহমিদুর রহমান
সদস্য
২০
আব্দুল হাকিম
সদস্য
২১
আবুল হোসেন
সদস্য

জেলা :   সুনামগঞ্জ

উপজিলা:   শান্তিগঞ্জ (দক্ষিণ সুনামগঞ্জ) 

জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল

আহ্বায়ক কমিটি

কমিটি অনুমোদন: ৬ জানুয়ারী ২০২১ 

মেয়াদ শেষ: ৬ মার্চ ২০২১

অনুমোদনকারীঃ জাহাঙ্গীর আলম (আহ্বায়ক) ও মোঃ তারেক মিয়া (সদস্য সচিব) সুনামগঞ্জ জেলা ছাত্রদল

ক্রমিক নং নাম পদবী মোবাইল ই-মেইল ছবি
জসীম বক্স
আহ্বায়ক
০১৭১২৫৩৮৮৯০
মোঃ ওবায়দুল করিম মাছুম
যুগ্ম আহ্বায়ক
০১৯১২২৫৩৫৫২
হারুন অর রশিদ
যুগ্ম আহ্বায়ক
০১৮১৫৫৩৪৫৫১
মাহবুবুর রহমান সাফওয়ান
যুগ্ম আহ্বায়ক
০১৭১৫৫৪৩৪৫৬
কামরুজ্জামান কামরুল
যুগ্ম আহ্বায়ক
০১৮১৭৭৮৬৭৫৯
আলমগীর হোসেন (ওহী)
যুগ্ম আহ্বায়ক
০১৭১৬৭৫৪৯৮৭
——-
লিটন মিয়া
যুগ্ম আহ্বায়ক
০১৮১৭৮৪০৮২৩
বিজয় সূত্রধর
যুগ্ম আহ্বায়ক
মোঃ সুয়েব মিয়া
যুগ্ম আহ্বায়ক
১০
কাওসার আহমেদ
যুগ্ম আহ্বায়ক
১১
মাইনুল ইসলাম হাসান
যুগ্ম আহ্বায়ক
১২
শাহাদাত হোসেন কামরান
সদস্য সচিব
১৩
জোনাক আহমেদ
সদস্য
১৪
মনছুর আহমেদ
সদস্য
১৫
সুমন মিয়া
সদস্য
১৬
মোঃ নাসির আলী
সদস্য
১৭
মতিউর রহমান
সদস্য
১৮
বেলাল আহমদ
সদস্য
১৯
আমীর হামজা
সদস্য
২০
তাজিবুর রহমান
সদস্য
২১
জাবেদ হুসাইন
সদস্য

জেলা :  বগুড়া   

উপজিলা: জেলা কমিটি

জাতীয়তাবাদী দল –বিএনপি  

পূর্ণাঙ্গ  কমিটি

কমিটি অনুমোদন: ৮ মার্চ ২০২২ 

মেয়াদ শেষ: ৮ মার্চ ২০২৪  

অনুমোদনকারীঃ মীর্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, মহাসচিব, বিএনপি  

ক্রমিক নং নাম পদবী মোবাইল ই-মেইল ছবি
আলাউদ্দিন
সভাপতি
০১৭১২৫৩৮৮৯০
কবির বকুল
সহ-সভাপতি
০১৯১২২৫৩৫৫২
গোলাম মস্তফা
সহ-সভাপতি
০১৮১৫৫৩৪৫৫১
আনোয়ার হোসেন
সহ-সভাপতি
০১৭১৫৫৪৩৪৫৬
নাদের আহমেদ
সহ-সভাপতি
০১৮১৭৭৮৬৭৫৯
বুলবুল আহমেদ
সাধারন সম্পাদক
০১৭১৬৭৫৪৯৮৭
——-
লুলু মিয়া
সহ-সাধারন সম্পাদক
০১৮১৭৮৪০৮২৩
বশির উদ্দিন
সাংগঠনিক সম্পাদক
দিলারা বেগম
সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক
১০
সুফি মিয়া
প্রচার সম্পাদক
১১
মিসবাহ রানা
আন্তর্জাতিক সম্পাদক
১২
ফরিদ মিয়া
মুক্তিযুদ্ধা সম্পাদক
১৩
জুনেদ নাসির
আইন সম্পাদক
১৪
এনামুল হক
শিক্ষা সম্পাদক
১৫
বিধান দাস
ধর্ম সম্পাদক
১৬
আব্দুল মালেক
যুব সম্পাদক
১৭
মোঃ মখলেসুর রহমান
অর্থ সম্পাদক
১৮
মাহিদুর রহমান
গবেষণা সম্পাদক
১৯
রাশেদা বেগম
সদস্য
২০
নজরুল ইসলাম
সদস্য
২১
নুরুল আলম
সদস্য
তাসলিমা আবেদ 

তসলিমা আবেদ ছিলেন একজন নারী অধিকার কর্মী এবং রাজনীতিবিদ।

তিনি কেন্দ্রীয় মহিলা পুনর্বাসন সংঘের প্রতিষ্ঠাতা কোষাধ্যক্ষ ছিলেন। এটি ছিল ধর্ষণের শিকার নারীদের পুনর্বাসন কর্মসূচি নিয়ে কাজ করার জন্য একটি ফাউন্ডেশন। ১৯৭৪  সালে বাংলাদেশ সরকার ফাউন্ডেশনের নাম পরিবর্তন করে বাংলাদেশ নারী পুনর্বাসন ও কল্যাণ ফাউন্ডেশন নাম প্রদান করে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সাথে সংযুক্ত করা হয়।

১৯৮০ সালে তিনি মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এবং একই বছর জুলাই মাসে কোপেনহেগেনে নারীর প্রতি সকল প্রকার বৈষম্য দূরীকরণের কনভেনশনে বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন।

মোহাম্মদ ইউসুফ আলী

মোহাম্মদ ইউসুফ আলী ১৯২৩ সালে দিনাজপুরের ফরক্কাবাদে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৪৪ সালে দিনাজপুর একাডেমি হাই স্কুল থেকে ম্যাট্রিকুলেশন এবং রিপন কলেজ থেকে ইন্টারমিডিয়েট পরীক্ষা দেন। তিনি সুরেন্দ্রনাথ কলেজ থেকে স্নাতক এবং ১৯৫৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। পরে তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ল’ ডিগ্রি অর্জন করেন এবং দিনাজপুর জেলা বারে যোগ দেন।

মোহাম্মদ ইউসুফ আলী নবাবগঞ্জ কলেজ এবং পরে সুরেন্দ্রনাথ কলেজের অধ্যাপক ছিলেন। তিনি ১৯৬২ সালে পূর্ব পাকিস্তান আইনসভার সদস্য এবং ১৯৬৫ সালে পাকিস্তান গণপরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় মোহাম্মদ ইউসুফ আলী ভারতে চলে যান। পরবর্তীতে তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের মন্ত্রিসভার প্রথম শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী এবং গণপরিষদের (বাংলাদেশের অস্থায়ী সংসদ) স্পিকার ছিলেন।  শেখ মুজিবুর রহমান তাকে বাকশালের শ্রমিক লীগের চেয়ারম্যান করেন। ১৯৭৫ সালে তিনি বাকশালে শ্রমমন্ত্রী ছিলেন কিন্তু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার পর তিনি খন্দকার মোশতাক আহমেদ সরকারে যোগ দেন এবং পরিকল্পনামন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।

১৯৭৭ সালে তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের (মিজান চৌধুরী অংশে) মহাসচিব ছিলেন এবং পরবর্তীতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলে (বিএনপি) যোগ দেন। ১৯৭৯ সালে তিনি প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মন্ত্রিসভায় বস্ত্রমন্ত্রী এবং ১৯৮১ সালে বিচারপতি আবদুস সাত্তার মন্ত্রিসভায় পাট ও বস্ত্রমন্ত্রী ছিলেন। তিনি ১৯৮৫ সালে জাতীয় পার্টিতে যোগদান করেন এবং ১৯৮৬ সালে রাষ্ট্রপতি এরশাদের অধীনে ত্রাণ ও পুনর্বাসন মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। মোহাম্মদ ইউসুফ আলী ১৯৯৮ সালের ডিসেম্বরে ইন্তেকাল ।

আব্দুল হক 

আবদুল হক দিনাজপুর জেলার রাজনীতিবিদ। তিনি একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭৩ সালের সাধারণ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে দিনাজপুর-৫ থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

সিরাজুল ইসলাম

সিরাজুল ইসলাম ১৯৪৪ সালে জন্ম গ্রহণ করেন এবং ১৯৯৬ সালের জুন মাসে ইন্তেকাল করেন। তিনি ১৯৭৩ ও ১৯৭৯ সালে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে দিনাজপুর-২ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তাছাড়া ১৯৮৬ সালে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে পঞ্চগড়-১ আসন থেকেও তিনি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন।

সিরাজুল আলম খান একজন রাজনৈতিক বিশ্লেষক, দার্শনিক এবং লেখক। তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনকারী একটি গোপন সংগঠন, “স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী পরিষদ” এর অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা।   

জাসদ:

১৯৭২ সালের অগাস্ট মাসে জনাব সিরাজুল আলম খানের নেতৃত্বে মেজর জলিল, আ.স.ম আব্দুর রব এবং শাহজাহান সিরাজ জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) গঠন করেন। শেখ মুজিব সরকারের বিরুদ্ধে “গণবাহিনী” নামে জাসদের একটি বিপ্লবী সশস্ত্র বিভাগ ছিল। কর্নেল তাহেরের নেতৃত্বে এই গণবাহিনীতে ছিলেন হাসানুল হক ইনু, কাজী আরেফ আহমেদ, মনিরুল ইসলাম ও শরীফ নুরুল আম্বিয়া। জাসদের প্রধান উদ্দেশ্য সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা  করা।

বাংলাদেশ জাতীয় লীগ:

১৯৬৮ সালের ২০ জুলাই জনাব আতাউর রহমান খান বাংলাদেশ জাতীয় লীগ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন এবং ১৯৮৪ সালে তিনিই দলটির অবসান ঘটান। জনাব আতাউর রহমান খান ছিলেন একজন আইনজীবী, রাজনীতিবিদ ও লেখক।  তিনি  সেপ্টেম্বর ১৯৫৬ সাল থেকে  মার্চ ১৯৫৮ সাল পর্যন্ত অবিভক্ত পাকিস্তানের পূর্ব পাকিস্তানের (বর্তমান বাংলাদেশ) মুখ্য মন্ত্রী ছিলেন। তাছাড়া তিনি ৩০ মার্চ ১৯৮৪ সাল থেকে ৯ জুলাই ১৯৮৬ সাল পর্যন্ত প্রেসিডেন্ট এরশাদ এর শাসনামলে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। ৭ ডিসেম্বর ১৯৯১ সালে ৮৬ বছর বয়সে তিনি ঢাকায় ইন্তেকাল করেন।